এলকেমিস্টের লেখক পাওলো কোয়েলহো বলেছিলেন ,যদি পথ খুঁজে না পাও,খোঁজো। যদি পথ খুঁজে পাও,সাহসী হও। যেন ভুল করার সাহসটুকু থাকে। মনে রেখো তোমার হতাশা,যন্তন্না,ভেঙে পড়াগুলোই সাফল্য গড়ে নেবার সিঁড়ি। তাই ভুল কর।
আমাদের ঠিকঠাকের নৈমিত্তিক জীবনের প্যারেনকাইমা কলা পার হলে,যে স্কেলারাইড কলাটি গজ দাঁতের মত নিভৃত জীবনের জন্মদাগ হয়ে বেঁচে থাকে,তা হল উৎসব। বিরল আর ব্যতিক্রম হতে চাইবার লক্ষ্যভেদ করতে গিয়ে সে কবেই ইগনোর করতে শিখেছিলাম রাঙা পিসি,নটেগাছ,খো খো কবাডি আর কামরাঙা গাছকেও।। কারণ তারা যে ব্যতিক্রমী জলসাঘরসম বিশ্বম্ভর রায় নয়,সাধারণ,যেমন উৎসব।
তাই পাড় ভাঙলেও হার মানে আর কে কচিৎ কদাচিৎ!
বাইরে অল্প শীত ছুঁলো বাতাস। হয়ত শিউলি ফুটেছে কোথাও একাই। হয়ত কাশফুলের জঙ্গলে হাতির পাল ঢুকলো, আকাশ নিজের মত কিছুটা মন খারাপ সম্বল করে ঝুলে রইল শহরের মাঝে। নয়া পয়সার মত জমতে জমতে আবার একদিন,বছরে একবারই হয়ত, ভাঁড় ভাঙলেই উৎসব!
তুমি যাকে শরীর আর তার ছায়া ভাবছ তা তোমার আত্মার আস্তরণ, যা পার করলেই কিছুটা এলোমেলো কিষ্কিন্ধ্যা পর্ব আর তারপরই
বিরল আর ব্রাত্যজনের ভ্রান্তিবিলাস পার করে তুলোয় মোড়া আলো,ওর নাম নাম আনন্দ। আনন্দর পোশাকি উৎসব। আপত্তি আছে?
দুঃখের কথাগুলি গান হয়ে ওঠার আগে, কিছু গল্প,কবিতা,ব্যক্তিগত স্মৃতিমেদুর গদ্য নিয়ে পালটানো সময়কে সাক্ষী রেখে এবার ও প্রকাশিত হল ঐহিক অনলাইন উৎসব সংখ্যা। একা(অন্যবর্তী)।
‘পালান’ নয় এ হল একান্নবর্তী সময় থেকে দূর বিপ্রতীপ হলুদ আলোয় নির্মিত এক-অন্যবর্তীর কালেকটিভ কাউন্টার ন্যারেটিভ। হে পাঠক হে ঈশ্ব্বর আসুন আঁধার সরিয়ে আলোকে পথ করে দিই,যেমনটাই দেবার কথা ছিল বহুকাল।
পত্রিকা সংশ্লিষ্ট প্রচ্ছদ ও সমস্ত কাজের কৃতিত্ব অন্যতম ঐহিক সম্পাদক মেঘ অদিতির। অধম কেবল সংগ্রাহক মাত্র।