বুকে মার সাফা-মারওয়া ঋতু স্রাবের পর খুলে গেল মায়ের ঘরের নবম দরজা!
হাজরে আসওয়াদ হাতে নিয়ে-
সেজদায় পড়ে ছিলেন আদমের জাত
দশম দরজায় বসে ছিল মানব সভ্যতার পাহারা,
বুকে মার সাফা-মারওয়া, ধুলির ভেতর দিন আর
লাইল
ফয়েজ আহমেদ ফয়েজ, কবিতা ও জীবন-ভাষান্তর:স্বপন রায়
‘ফয়েজ আহমেদ ফয়েজ’-এর জন্ম ১৯১১ সালে শিয়ালকোটের এক স্বচ্ছল জমিদার পরিবারে।সুলতা্ন মুহম্মদ খান(তখনকার প্রতিষ্ঠিত আইনজ্ঞ)আর সুলতান ফাতেমা’র সন্তান ফয়েজ আহমেদ ফয়েজ মাত্র দু’বছর বয়সে পিতাকে হার
সমাজতন্ত্র-সেলিম মণ্ডল
১
রটে গেল— জোৎস্না চিবিয়ে খেয়ে মারা গেছে মেয়েটি ময়দাতদন্ত হল ভিতরে কোথাও একটুও আলো নেই
এত এত নাড়িভুঁড়ি প্যাঁচানো বাইরে থেকে একটুও বোঝা যায়নি… ২
মেয়েটি এত রোদ খেল— জন্ম দিল আগুন
তার স্বামী ছিল জল
রোদ
লেখা না-লেখার শিল্প-শোভন ভট্টাচার্য
‘ ‘লেখা’ এবং ‘না-লেখা’, কবিতায় একই সঙ্গে লিখিত হয়। সুতরাং শুধু ‘লেখা’-র প্রকরণ শিখে নিলেই কবিতা লেখা যায় না, যতদিন না সেই রহস্যময় ‘না-লেখা’-র শক্তি কবিতাপ্রয়াসীর আয়ত্তে আসছে। লেখকের মেধা এক্ষেত্
ফিল্মি ১০টি-পিয়াস মজিদের কবিতা
ধোবি ঘাট গানে ভেজা শহরে
লন্ড্রি থেকে শুকনো কাপড়গুলো আসে।
দেখে নিও ভালো করে,
উদ্বৃত্ত স্মৃতিগুলো ময়লার মতোই মুছে গেছে কিনা! ইন দ্য মুড ফর লাভ আমরা শেষ হয়ে যাই
তারও আগে শেষ হয় প্রেম
অশেষ-অমর যাকে বলি
সে
হেমন্ত দিভতে-এর কবিতা-অনুবাদ: সায়ন রায়
মোদি লিপি
এবং এখন আমরা আঘাতপ্রাপ্ত
এমন এক সময়ের দ্বারা
যার ছোট্ট, তীব্র লাথি
খুব শীঘ্রই উপলব্ধি করবে সকল ভাষার কবিরা।
সম্ভবত
একমাত্র সন্তুষ্টি হবে এটা দেখে
পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়া এই নৃশংস অগ্নিকাণ্ডে
কারা
ইহিতা এরিনের গুচ্ছকবিতা
ইঙ্গিতের আগুন এমনতর লাল সন্ধ্যায় কে বাকুম বাক!
ঘোরের মধ্যে পিনিকবাতি কে পোড়ায় জীবন?
চোখ কেবলই গমগম আগুনের স্বাদ। ডুপলেক্সরাত আয় ও আয়না দেখায়। নিপোষাক
গেরুয়া চাঁদকে নামানোর চেষ্টা করবেন না মহামতি। হলুদ
জিয়া হকের কবিতা
আমাদের বাড়ি বারুইপুরে আমি আমার ব্যক্তিগত ভুলে যাই
একটি কাঠ, তুমি কীভাবে থাকো অর্বাচীন?
সব ধুয়ে যায় —ধৌত হয় মহান
মহানের ধুলোবালি বেরিয়ে পড়ে
পুজো হয় পার্বনের মতো, —ধুতি পরা কিশোর দেবতা
নগর ভিক্ষুকেরা
শাশ্বত বিস্মৃতি, ঘূর্ণায়মান অন্ধকার-ঋতো আহমেদ
একজন কবি যখন বুঝতে পেরে যান কবিতা কীভাবে লিখতে হয়, তখন হয়তো তাঁর বেঁচে থাকার আর প্রয়োজন থাকে না। কবি ইয়েটসের মৃত্যুর পর কথাটা বলেছিলেন তাঁর বান্ধবী ডরোথি ওয়েলেসলি। একজন প্রকৃত কবি তাঁর সমগ্র জীবন
গুচ্ছকবিতা-মুক্তি মণ্ডল
তুমি, মায়ার স্রোতস্বিনী বিজলি প্রভায় ডুবে থাকা মানুষেরা
সর্বভুক, পান করে শস্যসুরা
ঘুমের ভিতর ভুলে যায় আরাধনা
মনে মনে গড়ে নিজস্ব পরমা
এইসব মানুষের প্রাণে আছ তুমি
যেন সৃষ্টি তরঙ্গের যোনি
যেন ডালিমাভার ম