ডারউইন জানেনই না আয়নার কাজ আয়না করে না আর,ইদানীং টাঙ্গায় না ছবিটবি,দেওয়ালই বরং সর্বক্ষণ সোচ্চার ভায়া ডোবারম্যান,আলশেসিয়ান শেষমেশ নেড়িকুত্তার গল্পে ব্রতী আমি কি অধঃপতনের কাহিনি বুনলাম ? আরে না না!দূরেই
কবিতা-প্রবুদ্ধ ঘোষ
মৃতেরা ফেরেনা কখনও তাই মৃতেরা এ পৃথিবীতে ফিরে জবাব চায় না আঙুল তোলে না খচ্চর মন্ত্রীদের দিকে খিস্তি দেয় না যুদ্ধবাজ রাষ্ট্রনেতাদের মৃতেরা লাশ হয়ে লাশেরা নম্বর হয়ে নথিতে নথিতে বাড়ে শোকদীপ্ত মোমবাতি নেভ
কবিতা-সুমী সিকানদার
তৃতীয়া
১ আমার বেদনা আমার ভাষায়
আমি তো চাইনা বলি
ভরা কোলাহলে কন্ঠ লুকাই
শব্দ উধাও চলি। তুমি শুনে রাখো ভীড়তম রাত
একাকি দিনের ভাণ
পুরোনো তামার ব্রেস্লেট আর
ডুবোজল ভাঙ্গা গান । তুমি কি এখনও পুরাতন তুমি ?
কবিতা-শংকর চক্রবর্তী
বাড়িটিকে একটা ছোট্ট কাঠের জানলা দিয়ে মুখ বাড়িয়ে দেখে নিতে চাইছো স্কোয়াশ গাছের লতায় ঢেকে-থাকা তোমার সবুজ কাঠের বাড়িটি। তার বাইরে উঠোনে এক শিল্প সমালোচক মেরুন ক্যামেলিয়ার দিকে তাকিয়ে রবীন্দ্র-কথা বলে গে
গুচ্ছকবিতা-সৌমিত বসু
১
জেনেছি তোমায় আমি
যেভাবে সমুদ্র চেনে তীব্র বালুকনা
একটি জীবন থেকে ঝ’রে পড়া আহত রাত্রিকে
কাঁধে করে হেঁটে চলে সন্ধ্যার নিভে আসা আলো।
সেই আলো মুক্ত হ’য়ে ফুটেছে তোমার মুখে
ওগো চেনামুখ,
আমাকে পেরিয়ে তুমি
গুচ্ছকবিতা-শ্বেতা শতাব্দী এষ
সংবেদ কেউ পারে না লিখতে তোমার হয়ে তোমার জীবন পাহাড় পারেনি পড়তে চুপ থাকা মুহূর্তের স্বর তোমারও ভুল ছিল সমুদ্রের ঢেউয়ে ভাসা অপার অক্ষর সবটুকু জাগরণ দিয়ে শুধু খুঁজেছ আলো ঘুমের ভেতর পাহাড়ের কোলে সমুদ্র শু
কবিতা-সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ
কুয়াশা ও আমার হতাশার ভাষা, আড়মোড়া ভেঙেছে জিন্দালাশ। কোনো গ্যাস-চেম্বারের হলুদ কুয়াশা ক’রে মরে আমার তালাশ… একটা হাল্কা-গোলাপি শিশি-র থেকে তুমি গোপন ফোকরে চোখের চামচে ক’রে চেখেছ শিশির চরণামৃতের মতো ক’
গুচ্ছকবিতা-রুদ্রদীপ চন্দ
ভান প্রিয়তমার মুখ নয়, হাত পাখার বাতাস গান ডেকে আনে। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে ঠ্যাঁটা আলো, এঁটো বোধ, কৃতঘ্ন অন্যমনস্কতা… পরিতৃপ্ত রাগমোচনের ধ্বনি শুনে শিউরে শিউরে উঠি। ভালোবাসা ষড়যন্ত্রী। হুবহু অন্য এক আমি-কে
গুচ্ছকবিতা-দিশা চট্টোপাধ্যায়
দশমী দূরে ভেঙে পড়ছে,
ডানা থেকে ছায়া।
সূর্যদেব তাকিয়ে দেখছেন–
আজকের মতন তার কাজ শেষ।
পটুয়ার তুলির টানে
নেমে আসছে অন্ধকার!
উড়ে যাচ্ছে পাখির দল,
উড়ে যাচ্ছে বাতাস, দীর্ঘশ্বাস….
আলো আঁধারের ব্যবধান বাড়ছ