========================================================= ========================================================= দোজখের আগুন মেয়েগুলো ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটছে
ওদের কালো ও জখমি রং বোরখাগুলো উড়ছে
কাঁখে সন্
কবিতা – তিলোত্তমা বসু
========================================================= ========================================================= অন্বেষণ জীবনে সাপোর্ট নেই কবিতায় নেই আর বাড়ি ম্যাপ থেকে হারিয়ে গিয়েছে
স্বাদ । চড়াইপা
বোকার রাজ্য স্বপ্নময়-পিয়ালি সেন
বোকার রাজ্য স্বপ্নময় কতিপয় ‘বুদ্ধিমানের’ বাহন নিমিত্ত যুগে যুগে ‘বোকারা’ হলেন বলি প্রদত্ত| ঝাড়াই বাছাই করেন তাঁরাই, যদিও রাজনীতি হতে শত হস্ত দূরেই অবস্থান.. গণতন্ত্রে জবাই হবার দায় নিয়ে ঘাড়ে সাংবিধানি
শৈশব-ফারহানা রহমান
শৈশব অথচ শৈশব বিলীন এক অনন্ত মহানভে! বিস্মৃতির ধূপগন্ধী বাতাসের কাছে পৌছায় আদুল একাকি পথিক.. যেন রাতের বিষন্নতম কবিতার মতো পলাতক মেঘ! আগুন লাগার মরসুমে কিছুটা লু হাওয়ার সাথে মিশে আছে নিশিকথা! তখন দৃশ্
একলা একার পথ – সুমী সিকানদার
একলা একার পথ পাখি যেন পাখি নয়, ডানা মেলা মা, নিমন্ত্রণ করে তারে পাওয়া যাবে না । কতভাষা ফিসফিস মনে আর কানে
কথাহীন মোছা মুখ বরফের প্রাণে। কতগান গেয়ে গেল মিছিলের নাম
কিছু প্রেম ডূবে গেছে কিছু দিলো দাম ।
কবিতা-যোবায়ের শাওন
সূর্যের দিকে যেদিকে দুচোখ যায় সেদিকে যাওয়ার পথে আছে হাজারটা নিষেধ! আছে রুচির পরিমাপক দুইমেরু মাঝখানে তেপান্তর তোমার দিকে আছে সৈন্যসামন্ত কতিপয় মারণাস্ত্রসমেত! আছে কতিপয় উপনিষদ সময়ের প্রয়োজনে যার ক্রমা
কবিতা-রিংকু রাহী
চাবি সারাদিন অফিস শেষে
দরজার সামনে এসে দেখি- পকেটে চাবি নাই! আমার মন ও মগজের মতোই
অফিসের ড্রয়ারে ফেলে রেখে এসেছি ঘরে ফেরার চাবি! অথচ এককালে অনন্ত চাবির গোছা নিয়ে ঘরহীন ছিলাম আমিও! কথক কথা কও
কথা কও তো
তিনটি কবিতা- সাবেরা তাবাসসুম
একটি রঙিন ছাতায় একটি রঙিন ছাতায় চতুর মুখটি ঢেকে হেঁটে যাওয়া যায় রোদে, বর্ষায় উৎসবে পার্বণে কাঁটার বর্ম পরে পুনর্বাসন কেন্দ্রের
দেয়াল ঘেঁষে রাস্তায় রাস্তায়
পা টিপে দ্রুত হেঁটে যাওয়া যায় অর্ধেক চাঁদ, আক
পুড়ে যাওয়া রাত্রিদিন-ঋতো আহমেদ
কবিতাগুচ্ছ-ফেরদৌস নাহার
ক্রান্তিকালের ডায়েরি অপমান ও অভিশাপে যে তুমি এসেছ তাকে দূরত্বে রাখি নানা উচ্চারণে ওগো দূর অযাচিত অতিথি-প্রলয় তোমাকে ভুলে যাবার হয়েছে সময় নানা মন্ত্রবানে ভাঙা হাত, ভাঙা পা খুঁড়িয়ে চলাটা খুব একান্