Posts Tagged "ঐহিক৪১"

কনফ্যুসান রাতের গহীনে অমীমাংসিত সত্যরা যেন ফ্রেমে বাঁধানো ছবি হয়ে যায়
খরাবনের সেই ছবিতে ঘুমের বীজ বপন করে
অপেক্ষায় থাকি অনার্য কৃষকের মত
যেমন ফসল নিয়ে থাকে তাদের সরল সংশয়
একদিন বলেছিলে এক নদী দুঃখ পের

বিডন স্ট্রিটের এই ঘরটাতে বসে একদিন দুপুরবেলা, যে দুপুরবেলায় কলকাতা ঝাঁঝালো রোদে বেশকিছুটা শান্ত হয়ে যায়, ট্যাক্সি ও বাসের হর্ন আলাদা আলাদা করে চেনা যায়, সেই দুপুরবেলায় মনে হয়েছিল রাস্তাটা আসলে ‘

১৬.০৬.২০২২ আমি কল্পনা করি। আমি কল্পনা করতে শুরু করি। কল্পনা আমাকে শেখায় কীভাবে কল্পনা করা যায়। কীভাবে কাছাকাছি যাওয়া যায় কল্পনার। যেভাবে জীবন। যেভাবে সময়। সময়ই একমাত্র নিজেকে উজাড় করে। ঘাপটি দি

টিপটপ সহজ যেভাবে অনুবাদ করে নেয় সময় ঠিক সেভাবে তাকালে এক কলম জলই উস্কে দেয় কোন রঙিন নদী। আমরা তাকে বহমানতা বলে খুশি হই। আসলে জলের স্কুলে হাঁটুর বয়স থেকেই জল  স্থির ও অস্থির । আমি যদি স্থির টা

সেদিন ছিল এক তুমুল বৃষ্টির সন্ধ্যা, অন্যসব ঘোরলাগা বৃষ্টিদিনের সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা যেমন হয়। অফিসফিরতি পথে সেই সন্ধ্যায় আমি আটকা পড়েছিলাম মাঝরাস্তায়, ঠাঁই বলতে কেবল রাস্তার পাশে গড়ে উঠতে থাকা একট

কথায় বলে, বোকারা নাকি দুইবার হাসে। কৌতু্‌ক, একবার না-বুঝিয়া, সবাইকে হাসিতে দেখিয়া, আর একবার তাহা টের পাইয়া। তবে, প্রবচনে যাহা বলা নাই, তাহারা আরও একবার হাসে। নিজেরই খোঁড়া খন্দে পা-পিছলাইয়া পড়িয

তখন আমার সামনে ছিলো দুটি পথ।
আমি নবীন পথিক
যাত্রা শুরু করেছিলাম আলো-আঁধারির সন্ধিক্ষণে!
আমি লঘুপায়ে হেঁটে আসি আলপথ,প্রান্তর
তখন কতোক্ষণ ভেসে চলি কাকলি-তরঙ্গে ,সবুজে সবুজে
ভেসে ভেসে যাই তিসি ফুলের ভেতর

ফিলিস্তিনি কৈশোরের কবিতা শহরটাকে হত্যাপুরী নামেই চেনে সবাই যখন
তুমি তখন স্বপ্ন কেন দেখাও কবি?
কাব্যে তুমি এতো দারুণ স্বপ্ন আঁকো
ইচ্ছা করে যদি আমার অমন দারুণ জীবন হতো?
কিন্তু দেখ, সকাল বিকাল বোমা বারুদ

শীত
হিমশীতল লোমশ শরীর বেয়ে
ঘাম, রক্ত, লালা, পুঁজ, বীর্যের দৈনন্দিন
পশুজন্মে মৃত্যুর
ঠিকানা লেখা। হেমন্ত
ওয়াইন এবং রক্তের রঙ সমান, লিকারেরও
জীবনশূন্য গ্লাসের তলানি ভেদ করা
অভিযান শুধুই অভিসারের নেশায়
স

(নির্জলা সত্যি ঘটনা অবলম্বনে) “মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন যে ভেতরে ভেতরে শিল্প হয়ে গেছে। তাঁর আমলেই বাংলা শিক্ষা, শিল্প, সংস্কৃতিতে যেভাবে এগিয়েছে সেভাবে কোনওদিন এগোতে পারেনি, আগামী একশো বছরেও পারবে না! আস