Posts Tagged "ঐহিক৪২"

আস্ত একটা গাধা যে মস্ত একটা শপিংমলে ঢুকে পড়বে কোনোদিন, গাধাটা নিজেও কি জানত! শপিংমলও জানত না। সত্যি বলতে, নিরাপত্তারক্ষীরা কখনও স্বপ্নেও ভাবেননি। গাধাটা যখন গুটিগুটি পায়ে গেটের সামনে এসে দাঁড়াল, তখ

      ‘বন্ধুরা বিদ্রূপ করে তোমাকে বিশ্বাস করি বলে’। লিখেছিলেন অলোকরঞ্জন। কিন্তু প্রশ্নটা হল কাউকে বিশ্বাস করলে বন্ধুরা বিদ্রূপ করবে কেন? প্রশ্ন যেমন সহজ উত্তরও তেমনই। বিশ্বাস

জেঠিমাকে একবার কড়া করে চা করতে বলায় কড়াইয়ে চা চাপিয়ে দিয়েছিল। ‘বোকা’ শব্দটা শুনলে সবার আগে সেই ঘটনাটাই মনে পড়ে। আমার জেঠিমা কি বোকা ছিল? ডাইনোসরের অবলুপ্তির সঙ্গে বোকাদের পৃথিবীও শেষ হয়ে গেছে।

ফেসবুকের দেয়াল জুড়ে আসা ছবিগুলো নীলা খুব মন দিয়ে দেখে। ঝকঝকে নতুন একতলা দালানের সামনের বড়ো নীল রংয়ের সাইনবোর্ডের লেখায় চোখ আটকে যায় ওর- জোড়শিমুল গ্রন্থাগার, ধুনট, বগুড়া; প্রতিষ্ঠাকাল- ডিসেম্ব

একলা একার পথ পাখি যেন পাখি নয়, ডানা মেলা মা, নিমন্ত্রণ করে তারে পাওয়া যাবে না । কতভাষা ফিসফিস মনে আর কানে
কথাহীন মোছা মুখ বরফের প্রাণে। কতগান গেয়ে গেল মিছিলের নাম
কিছু প্রেম ডূবে গেছে কিছু দিলো দাম ।

সূর্যের দিকে যেদিকে দুচোখ যায় সেদিকে যাওয়ার পথে আছে হাজারটা নিষেধ! আছে রুচির পরিমাপক দুইমেরু মাঝখানে তেপান্তর তোমার দিকে আছে সৈন্যসামন্ত কতিপয় মারণাস্ত্রসমেত! আছে কতিপয় উপনিষদ সময়ের প্রয়োজনে যার ক্রমা

‘হাওড়া ব্রিজের চুড়োয় উঠুন নীচে তাকান, ঊর্ধ্বে চান – দুটোই মাত্র সম্প্রদায় নির্বোধ আর বুদ্ধিমান।’              (পাগল / শঙ্খ ঘোষ) বোকাদের

পৃথিবীর সব বোকাদের নিয়ে একটা সভার আয়োজন হয়েছে একটি পাহাড়ের মাথায়। সেখানে খুব ঠান্ডা, সেখানে দিনে চাঁদ ওঠে, রাতে সূর্য। সেখানে কোনো মানুষ রাজনীতি করে না। সেখানে কোনো নিয়োগ দুর্নীতি নেই, সেখানে কো

চাবি সারাদিন অফিস শেষে
দরজার সামনে এসে দেখি- পকেটে চাবি নাই! আমার মন ও মগজের মতোই
অফিসের ড্রয়ারে ফেলে রেখে এসেছি ঘরে ফেরার চাবি! অথচ এককালে অনন্ত চাবির গোছা নিয়ে ঘরহীন ছিলাম আমিও! কথক কথা কও
কথা কও তো

অনন্যার কথায় চমকে ওঠে ঋতু। এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখে নেয় কেউ শুনে ফেললো কিনা। না, কেউ শোনেনি। কারো খেয়ালই নেই ওদের দিকে । উনিশের উচ্ছলতায় সবুজ মাঠ জুড়ে সাদা ইউনিফর্ম ঝলমল করছে।  বাপরে! এই বয়সে