বোকার রাজ্য স্বপ্নময় কতিপয় ‘বুদ্ধিমানের’ বাহন নিমিত্ত যুগে যুগে ‘বোকারা’ হলেন বলি প্রদত্ত| ঝাড়াই বাছাই করেন তাঁরাই, যদিও রাজনীতি হতে শত হস্ত দূরেই অবস্থান.. গণতন্ত্রে জবাই হবার দায় নিয়ে ঘাড়ে সাংবিধানি
শৈশব-ফারহানা রহমান
শৈশব অথচ শৈশব বিলীন এক অনন্ত মহানভে! বিস্মৃতির ধূপগন্ধী বাতাসের কাছে পৌছায় আদুল একাকি পথিক.. যেন রাতের বিষন্নতম কবিতার মতো পলাতক মেঘ! আগুন লাগার মরসুমে কিছুটা লু হাওয়ার সাথে মিশে আছে নিশিকথা! তখন দৃশ্
অ-কাল-স্মৃতি ভদ্র
মানুষটির নাম সম্ভবত আজুউদ্দিন অথবা আজিমউদ্দিন ছিল। তা না হলে আমাদের কাছে নামটি পৌঁছাতে পৌঁছাতে আইজু হয়ত হয়ে যেত না।মানুষটির নাম নয়, মূলত সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তার শারীরীক অবয়ব। তবে আমরা শুরুতেই
বোকা সম্পর্কে দু-তিনটি কথা- প্রবুদ্ধ ঘোষ
‘বোকা আর সৎ’ এবং ‘সৎ, তাই বোকা’ খুব পরিচিত মুখফেরতা তকমা। মধ্যবিত্ত ভদ্রলোকের খুব প্রিয় তকমা এটি। মধ্যবিত্ত অনেক চাওয়া এবং অনেক না-পাওয়ার দ্বন্দ্বে মানিয়েগুছিয়ে নিতে নিতে বিত্তবৃত্ত বহমান রাখে। স
গাধা ও গণতন্ত্রের এক দিন-সরোজ দরবার
আস্ত একটা গাধা যে মস্ত একটা শপিংমলে ঢুকে পড়বে কোনোদিন, গাধাটা নিজেও কি জানত! শপিংমলও জানত না। সত্যি বলতে, নিরাপত্তারক্ষীরা কখনও স্বপ্নেও ভাবেননি। গাধাটা যখন গুটিগুটি পায়ে গেটের সামনে এসে দাঁড়াল, তখ
কে বোকা, কবে কে মোরে?- প্রসূন মজুমদার
‘বন্ধুরা বিদ্রূপ করে তোমাকে বিশ্বাস করি বলে’। লিখেছিলেন অলোকরঞ্জন। কিন্তু প্রশ্নটা হল কাউকে বিশ্বাস করলে বন্ধুরা বিদ্রূপ করবে কেন? প্রশ্ন যেমন সহজ উত্তরও তেমনই। বিশ্বাস
জামার ভেতর হাফ সোয়েটার: চার- দীপ্তিপ্রকাশ দে
জেঠিমাকে একবার কড়া করে চা করতে বলায় কড়াইয়ে চা চাপিয়ে দিয়েছিল। ‘বোকা’ শব্দটা শুনলে সবার আগে সেই ঘটনাটাই মনে পড়ে। আমার জেঠিমা কি বোকা ছিল? ডাইনোসরের অবলুপ্তির সঙ্গে বোকাদের পৃথিবীও শেষ হয়ে গেছে।
জোড়শিমুল গ্রন্থাগার-দেবদ্যুতি রায়
ফেসবুকের দেয়াল জুড়ে আসা ছবিগুলো নীলা খুব মন দিয়ে দেখে। ঝকঝকে নতুন একতলা দালানের সামনের বড়ো নীল রংয়ের সাইনবোর্ডের লেখায় চোখ আটকে যায় ওর- জোড়শিমুল গ্রন্থাগার, ধুনট, বগুড়া; প্রতিষ্ঠাকাল- ডিসেম্ব
একলা একার পথ – সুমী সিকানদার
একলা একার পথ পাখি যেন পাখি নয়, ডানা মেলা মা, নিমন্ত্রণ করে তারে পাওয়া যাবে না । কতভাষা ফিসফিস মনে আর কানে
কথাহীন মোছা মুখ বরফের প্রাণে। কতগান গেয়ে গেল মিছিলের নাম
কিছু প্রেম ডূবে গেছে কিছু দিলো দাম ।
কবিতা-যোবায়ের শাওন
সূর্যের দিকে যেদিকে দুচোখ যায় সেদিকে যাওয়ার পথে আছে হাজারটা নিষেধ! আছে রুচির পরিমাপক দুইমেরু মাঝখানে তেপান্তর তোমার দিকে আছে সৈন্যসামন্ত কতিপয় মারণাস্ত্রসমেত! আছে কতিপয় উপনিষদ সময়ের প্রয়োজনে যার ক্রমা
